বাংলা সাহিত্যের ত্রয়ী উপন্যাস



♣ বাংলা সাহিত্যের ত্রয়ী উপন্যাস ♣
•••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••

♥১) বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় - "পথের পাঁচালি" (১৯২৯), "অপরাজিত" (১ম খণ্ড ও ২য় খণ্ড, ১৯৩২), "অপুর সংসার"।

♥২) সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় - "সেই সময়" (১ম খণ্ড ১৯৮১, ২য় খণ্ড ১৯৮২), "পূর্ব-পশ্চিম" (১ম খণ্ড ১৯৮৮, ২য় খণ্ড ১৯৮৯),  "প্রথম আলো" (১ম খণ্ড ১৯৯৬, ২য় খণ্ড ১৯৯৭)।

♥৩) সমরেশ মজুমদার - "উত্তরাধিকার" (১৯৭৯), "কালবেলা" ("দেশ পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয় ১৯৮১-৮২ সালে কিন্তু গ্রন্থাগারে প্রকাশিত হয় ১৯৮৩ সালে), "কালপুরুষ" (১৯৮৫)।

♥৪) বিমল কর - "ছোট ঘর" (১৯৫৬), "ছোট মন" (১৯৫৮), "খোলা জানলা" (১৯৬২)। এদেরকে একত্রে "দেওয়াল" উপন্যাস বলা হয়।

♠৫) বিমল মিত্র - "সাহেব বিবি গোলাম" (১৯৫৩),  "কড়ি দিয়ে কিনলাম" (১৯৬২), "একক দশক শতক" (১৯৬৩)।

♠৬) তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় - "ধাত্রীদেবতা" (১৯৩৯),  "গণদেবতা" (১৯৪২), "পঞ্চগ্রাম" (১৯৪২)।

♠৭) আশাপূর্ণা দেবী - "প্রথম প্রতিশ্রুতি" (১৯৬৪), "সুবর্ণলতা" (১৯৬৬), "বকুলকথা" (১৯৭৩)।

♠৮) অতীন বন্দ্যোপাধ্যায় - "নীলকণ্ঠ পাখির খোঁজে" (১৯৭২), "অলৌকিক জলযান" (১৯৭৩), "ঈশ্বরের বাগান" (২০০০)।

♦৯) ধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় - "অন্তঃশীলা" (১৯৩৫), "আবর্ত" (১৯৩৭), "মোহনা" (১৯৪৩)।

♦১০) প্রেমেন্দ্রনাথ মিত্র - "পাঁক" (১৯২৬), "কুয়াশা" (১৯৩০),  "মিছিল" (১৯৩৩)।

♦১১) গোপাল হালদার - "একদা" (১৯৩৯), "অন্যদিন" (১৯৫০), "আর একদিন" (১৯৫১)। এই উপন্যাস গুলিকে একত্রে "ত্রিদিবা" (১৯৭৮) বলা হয়।

♦১২) গোপাল হালদার - "পঞ্চাশের পথে" (১৯৪৪), "তেরশ পঞ্চাশ" (১৯৪৫), "ঊনপঞ্চাশী" (১৯৪৬)।

♣১৩) প্রমথনাথ বিশী - "পদ্মা" (১৯৩৫/১৩৪২), "জোড়াদিঘীর চৌধুরীপরিবার" (১৩৫২ বঙ্গাব্দ), "কোপাবতী" (১৩৫৩ বঙ্গাব্দ)।

♣১৪) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় - "আনন্দমঠ" (১৮৮২), "দেবী চৌধুরানী" (১৮৮৪), "সীতারাম" (১৮৮৭)।

♣১৫) সরোজ কুমার রায়চৌধুরী - "ময়ুরাক্ষী" (১৯৩৬/১৯৩৭), "গৃহকোপতী" (১৯৩৭), "সোমলতা" (১৯৩৮)। এই উপন্যাস গুলিকে একত্রে "নূতন ফসল" বলা হয়।

♣১৬) গজেন্দ্রকুমার মিত্র - "কলকাতার কাছেই" (১৯৫৭), "উপকণ্ঠে" (১৯৬১), "পৌষফাগুনের পালা" (১৯৬৪)।

♥১৭) প্রফুল্ল রায় - "কেয়াপাতার নৌকো" (২০০৩), "শতধারায় বয়েযায়" (২০০৮), "উত্তাল সময়ের ইতিকথা" (২০১৪)।

♥১৮) বুদ্ধদেব বসু - "প্রথম শ্রবণ করুন", "রঙিন পথে", "যবনিকা কম্পমান"।

♥১৯) চিত্তরঞ্জন মাইতি - "নির্জনে খেলা" (পৌষ, ১৩৮২ বঙ্গাব্দ), "নির্ঝরের গান" (মাঘ, ১৩৯৩ বঙ্গাব্দ), "তিন্নির রোদ আর বৃষ্টি" (১৪০২ বঙ্গাব্দ/জানুয়ারি, ১৯৯৬)।

♥২০) দিলীপকুমার রায় - "মনের পরশ" (১৯২৬), "রঙের পরশ" (১৯৩৪), "বহুবল্লভ" (১৯৩৫)।

♠২১) মণিশঙ্কর মুখোপাধ্যায় (শঙ্কর) - "জন অরণ্য" (১৯৭১), "সীমাবদ্ধ" (১৯৭১), "আশা-আকাঙ্খা"।

♠২২) মণিশঙ্কর মুখোপাধ্যায় (শঙ্কর) - "স্থানিয় সংবাদ", "সুবর্ন সুযোগ", "বোধদয়"।

♠২৩) মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় - "পুতুলনাচের ইতিকথা" (১৯৩৬), "সহরবাসের ইতিকথা" (১৯৪৬), "ইতিকথার পরের কথা" (১৯৫২)।

♠২৪) সতীনাথ ভাদুড়ী - "অচিন রাগিণী" (১৯৫৪), "সংকট" (১৯৫৭), "দিকভ্রান্ত" (১৯৬৬)।

♦২৫) হুমায়ুন আহমেদ - "জোছ্না ও জননীর গল্প" (২০০৪), "মধ্যাহ্ন" (২য় খণ্ড ২০০৮), "মাতাল হাওয়া" (২০১০)।

♦২৬) শওকত আলী - "দক্ষিণায়নের দিন" (১৯৮৫), "কূলায় কালস্রোত" (১৯৮৬), "পূর্বরাত্রি পূর্বদিন" (১৯৮৬)।

♦২৭) আবু জাফর শামসুদ্দীন - "ভাওয়ালগড়ের উপাখ্যান" (১৯৬৩), "পদ্মা মেঘনা যমুনা" (১৯৭৪), "সংকর সংকীর্তন" (১৯৮০)।

♦২৮) শরীফুল হাসান - "বাতিঘর সাম্ভালা", "সাম্ভালা দ্বিতীয় যাত্রা", "সাম্ভালা শেষ যাত্রা"। এদেরকে একত্রে "সাম্ভালা ট্রিলজি" উপন্যাস বলা হয়।

♣২৯) ইমদাদুল হক মিলন - "নূরজাহান (১ম খণ্ড)", "নূরজাহান (২য় খণ্ড)", "নূরজাহান (৩য় খণ্ড)"। এদেরকে একত্রে "নূরজাহান ট্রিলজি" উপন্যাস বলা হয়।

         ♥ বাংলা সাহিত্যের ত্রয়ী মহাকাব্য ♥
••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••

♣১) নবীনচন্দ্র সেন - "রৈবতক" (১৮৮৬), "কুরুক্ষেত্র" (১৮৯৩), "প্রভাস" (১৮৯৬)।

#ধন্যবাদান্তেসৌম্যমাইতি
# অ্যাডমিন
#Success_Bangla
#তারিখ :- ৩১•০৮•২০১৮

Share this